আমাদের প্রায় দেড়শো জনের কাফেলা,
নেই কোনো ভেদাভেদ, ঝামেলা।
এ যে জামাতে কাফিয়া,
উস্তাদগণ আমাদের প্রতি আন্তরিক,
জ্ঞান বিতরণ করেন বাস্তবিক।
ইলমের অজস্র হাদিয়া।
মাওলানা সাঈদ সাহেব নাহুর বিজ্ঞ
প্রথম ঘন্টায়; পড়ান কাফিয়া কিতাব,
কুদুরী মাওলানা সালিকীন সাহেবের
দরসে পাই যত মাসায়েল-হিসাব।
ঠান্ডা মেজাজের মাওলানা বজলুর সাহেব
সকালে পড়ান তাফসীরে কোরান,
খেলাফত-আদবে মুফতি যাকারিয়া সাহেব
পড়ার ফাঁকে শত কাজের বয়ান।
মাওলানা রফিক সাহেবের ইনশা-মেরকাত
যুক্তিবিদ্যার কত হাল হাকীকত,
তালিম-হাদিসে মুফতি সাহেব কেফায়েত
দরসের ব্যাখ্যায় করেন নসীহত।
শেষ দরস উসুলুস শাশী, যোহরের পর
আসেন মুফতি মাহবুব সাহেব হাসি-খুশি।
আল্লাহ তাঁদের উত্তম জাযা দেন, সদা
আমরা মনোযোগে প্রতি দরসে বসি।
অসাধারণ। যদিও আমি জেনারেলের, তবুও ভালো লাগলো পড়ে।
উত্তরমুছুনএকটি মন্তব্য পোস্ট করুন
আপনার মন্তব্য লিখুন